দিনাজপুর জেলার সকল তথ্য (যে কোন পরিক্ষার জন্য)
দিনাজপুর জেলা পরিচিতি
দিনাজপুর জেলা পরিচিতি
দিনাজপুর জেলার পুরাতন নাম কিঃ গন্ডোয়ানাল্যান্ড।
দিনাজপুর জেলা কোন নদীর তীরে আবস্থিতঃ পুনর্ভবা।
দিনাজপুর জেলা প্রতিষ্ঠা হয় কবেঃ ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে (১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দে জেলা শাসনের জন্য স্বতন্ত্র স্থায়ী কালেক্টরেট)।
দিনাজপুর জেলার আয়তন কতঃ৩,৪৪৪.৩০ বর্গ কিলোমিটার (১৩২৯.৮৫ বর্গ মাইল
দিনাজপুর জেলার সীমানাঃ উত্তরে ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় জেলা, দক্ষিণে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট জেলা, পূর্বে নীলফামারী ও রংপুর জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য।
দিনাজপুর জেলার ভৌগোলিক অবস্থানঃ ২৫°১০’ হতে ২৬°১৪’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০৫ হতে ৮৫°২৮′ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
দিনাজপুর জেলার বার্ষিক গড় তাপমাত্রা কতঃ সর্বোচ্চ ৩৩.৫° সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন ১০.৫° সেলসিয়াস।
দিনাজপুর জেলার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কতঃ২৫৩৬ মিলিমিটার ।
দিনাজপুর জেলায় উপজেলা কতটিঃ ১৩টি; বোচাগঞ্জ, বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরন্দর, ফুলবাড়ি, পার্বতীপুর, বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর ও ঘোড়াঘাট।
দিনাজপুর জেলায় থানা কতটিঃ ১৩টি।
দিনাজপুর জেলা পৌরসভা কতটিঃ ৮টি; বোচাগঞ্জ, বীরগঞ্জ, দিনাজপুর সদর, ফুলবাড়ি, পার্বতীপুর, বিরামপুর, হাকিমপুর ও ঘোড়াঘাট। ১০২টি।
দিনাজপুর জেলা ইউনিয়নঃ কতটিঃ ১০২ টি।
দিনাজপুর জেলার পোস্ট কোড কতঃ ৫২০০।
দিনাজপুর জেলা এন ডব্লিউ ডি কোড কতঃ ০৫৩১
ঢাকা থেকে দিনাজপুর জেলার দুরত্ব কতঃ সড়ক পথে ৪১৪ কি. মি. ও রেলপথে ৪৮৩ কি.মি.।
দিনাজপুর জেলার জনসংখ্যা কতঃ ২৯,৯০, ১২৮ জন (২০১১ খ্রিস্টাব্দের আদমশুমারী অনুযায়ী)।
দিনাজপুর জেলার জনসংখ্যার ঘনত্ব কতঃ ৮৭০ জন (প্রতি বর্গ কি.মি.) ।
দিনাজপুর জেলার জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কতঃ ১.২২%।
দিনাজপুর জেলায় শিক্ষার হার কতঃ ৫২.৪%
দিনাজপুর জেলায় বসবাসরত উপজাতিঃ সাঁওতাল; নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত জনসংখ্যাঃ ১,৩৩,৭০০ জন
দিনাজপুর জেলার প্রধান ফসল কি কিঃ ধান, গম, ইক্ষু, পাট, আলু, সবজি, পিঁয়াজ, আদা, তৈলবী প্রভৃতি।
দিনাজপুর জেলা প্রধান ফলমূল কিঃ লিচু, আম, কলা, কঁঠাল, জাম, নারিকেল প্রভৃতি।
দিনাজপুর জেলার নদ-নদীঃ করতোয়া, আত্রাই, কাঁকড়া, ঢেপা, পুনর্ভবা, গর্ভেশ্বরী, ছোট যমুনা,ইছামতি, ভূল্লী, পাথরঘাটা, নর্ত, ছোট ঢেপা, বেলান, নলসীশ,তুলসীগঙ্গা, চিরি, তেঁতুলিয়া (তুলাই), মাইলা, ভেলামতি ইত্যাদি। ২টি; হিলি ও বিরল।
দিনাজপুর জেলার স্থল বন্দর কয়টি ও কি কিঃ ২ টি;হিলি ও বিরল ।
দিনাজপুর জেলায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়টি ও কি কিঃ ১টি (বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র)।
দিনাজপুর জেলায় চিনিকল কয়টি ও কি কিঃ ১টি (সেতাবগঞ্জ সুগার মিলস লিঃ)
দিনাজপুর জেলার প্রাকৃতিক সম্পদ কিঃ উল্লেখযোগ্য কোন প্রাকৃতিক সম্পদ নেই ।
দিনাজপুর জেলার খনিজ সম্পদ কিঃ কয়লা, কঠিন শিলা ইত্যাদি।
দিনাজপুর জেলার পত্র পত্রিকাঃ দৈনিক তিস্তা, দৈনিক উত্তর বাংলা, দৈনিক আজকের দেশবার্তা, দৈনিক পত্রালাপ, দৈনিক জনমত, দৈনিক আজকের প্রতিভা, দৈনিক মানব বার্তা, দৈনিক প্রতিদিন, সাপ্তাহিক দিগন্ত বার্তা, সাপ্তাহিক গাজী, সাপ্তাহিক জিরো পয়েন্ট, সাপ্তাহিক দেশ মা, সাপ্তাহিক আওয়ামী কন্ঠ, সাপ্তাহিক আজকের দিনাজপুর, সাপ্তাহিক উত্তর কণ্ঠ ইত্যাদি।
দিনাজপুর জেলার জেলা প্রশাসকঃ আপডেট জেনে নিবেন।
দিনাজপুর জেলার নামকরণ
লোকশ্রুতি অনুযায়ী জনৈক দিনাজ অথবা দিনারাজ দিনাজপুর রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নামানুসারেই রাজবাড়িতে অবস্থিত মৌজার নাম হয় দিনাজপুর। পরবর্তীতে ব্রিটিশ শাসকরা ঘোড়াঘাট সরকার বাতিল করে নতুন জেলা গঠন করে এবং রাজার সম্মানে জেলার নামকরণ করে দিনাজপুর ।
দিনাজপুর জেলার ঐতিহ্য
লিচু, সুগন্ধী চাল/ধান, স্বপ্নপুরী, রামসাগর, কান্তজীউ মন্দির প্রভৃতি।
দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান
স্বপ্নপুরী: নবাবগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে ১৫ কি.মি. উত্তর দিকে ৯নং কুশদহ ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে খালিকপুর মৌজায় এটি অবস্থিত। কুশদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ দেলওয়ার হোসেন ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে এ স্বপ্নপুরীর কাজ শুরু করেন। বর্তমানে ভিআইপি রেস্ট হাউস, রোপওয়ে, কেবলকার, ঘোড়ার পাড়ি, চিড়িয়াখানা, কৃত্রিম মৎস্য জগৎ, রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন বিনোদন সুবিধা নিয়ে এই পার্কটি গঠিত।
রামসাগর: দিনাজপুর শহরের কেন্দ্র থেকে ৮ কি.মি. দক্ষিণে আউলিয়াপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। দিনাজপুরের মহারাজদের অন্যতম কীর্তি রামসাগর দীঘি। ধূসর ছোট ছোট মাটির টিলার পাড় দ্বারা বেষ্টিত এই সাগরোপম দীঘি। পাড়ভূমিসহ দীঘির মোট আয়তন ৪,৩৭,৪৯২ বর্গমিটার। জলভাগের দৈৰ্ঘ্য ১,০৩১ মিটার, প্রস্থ ৩৬৪ মিটার গভীরতা গড়ে প্রায় ৯ মিটার। সর্বোচ্চ পাড়ের উচ্চতা প্রায় ১৩.৫০ মিটার। সেচ সুবিধা, প্রজাদের পানির কষ্ট দূরীকরণ এবং পূর্ভিক্ষ পীড়িত প্রজাদের কাজের বিনিময়ে খাদ্যের সংস্থান হিসেবেই রাজা রামনাথের আমলে এ দীঘি খনন করা হয়। তার নামানুসারে এর নামকরণ করা হয় রামসাগর। দীঘিটি খনন করতে তৎকালীন প্রায় ৩০,০০০ টাকা এবং ১৫ লক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয়েছিল।
দিনাজপুর জেলার পুরাকীর্তি
কান্তজীউ মন্দির: দিনাজপুর শহর থেকে প্রায় ১২ মাইল উত্তরে এবং দিনাজপুর-তেতুঁলিয়া সড়কের প্রায় এক মাইল পশ্চিমে ঢেপা নদীর পারে কান্তনগরে অষ্টাদশ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত এ মন্দিরটি অবস্থিত। দিনাজপুরের মহারাজ প্রাণনাথ ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে এ মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন এবং তাঁর দত্তকপুত্র মহারাজ রামনাথ ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটির নির্মাণ সম্পন্ন করেন। এ জমকালো পিরামিড আকৃতির মন্দিরটি তিনটি ধাপে উপরে উঠে গেছে এবং তিন ধাপের কোণগুলির উপরে মোট নয়টি অলংকৃত শিখর বা বতু রয়েছে। মহাভারত ও রামায়ণের বিস্তৃত কাহিনী এবং অসংখ্য পাত্র-পাত্রীর বিন্যাস ঘটেছে মন্দিরটির পোড়ামাটির শিল্পকর্মে। এতে কৃষ্ণের নানা কাহিনী, সমকালীন সমাজ জীবনের বিভিন্ন ছবি এবং জমিদার-অভিজাতদের বিনোদনের চিত্র প্রতিভাত হয়েছে।
সীতাকোট বিহার: সীতাকোট বিহার দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি বৌদ্ধ বিহার।
এছাড়াও সদর উপজেলার গোপালগঞ্জ গ্রামে অবস্থিত পঞ্চরত্ন মন্দির, চেহেলগাজী গ্রামের চেহেলগাজী মসজিদ ও মাজার, দিনাজপুর শহরের উত্তর-পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত ধ্বংসপ্রাপ্ত রাজবাড়ি, ফুলবাড়ি উপজেলার কাটাবাড়ি মৌজার ফুলবাড়ি দুর্গ, বিরামপুর উপজেলার বিনাইল ইউনিয়নের চাপড়া প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনসমূহ, নবাবগঞ্জ উপজেলার শালবনের ভেতরে হরিনাথপুর দুর্গনগরী, পুটিমারা ইউনিয়নের খানসী মৌজার সোনাভানের ধাপ, ঘোড়াঘাট উপজেলার রানীগঞ্জ বাজারের কাছে অবস্থিত প্রাচীন বেলওয়া নগরী, মইলা নদীর তীরে প্রাচীন দুর্গ বারো পাইকের গড়, চোরগাছা সংলগ্ন প্রাচীন নগরী কুন্দারনপুর, করতোয়া নদীর ডান তীরে অবস্থিত ঘোড়াঘাট দুর্গ, সুরায় অবস্থিত সুরা মসজিদ, কাহারোল উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের নয়াবাদ গ্রামে অবস্থিত ও সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের সময় (১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দ) নির্মিত নয়াবাদ মসজিদ, রংপুর-পার্বতীপুর রেললাইনের উত্তরে করতোয়া নদীর ধারে প্রাচীন নগরীর ধ্বংসাবশেষ হিরাজিরার ধাপ প্রভৃতি।
দিনাজপুর জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
শিক্ষাবিদ আলহাজ্ব মোহাম্মদ তৈমুর, স্বভাব কবি মোঃ নূরুল আমিন, পণ্ডিত মহেশচন্দ্র তর্কচূড়ামনি, খ্যাতনামা সংগীত সাধক ও শিক্ষক ক্ষেত্রমোহন ভট্টাচার্য্য, রাজনীতিবিদ জেহের উদ্দিন মোক্তার, পীর শাহ সুফি মতলুব মিয়া, নাট্যশিল্পী ও নাট্যকার শ্রী শিবপ্রসাদ কর, খান বাহাদুর মাহতাব উদ্দিন আহমদ, দিনাজপুর জেলা শাখা কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শ্রী মাধব চন্দ্ৰ চট্টোপাধ্যায়, মাওলানা আয়েন উদ্দিন আহমদ, ডাঃ সুকুমার সেন গুপ্ত, অধ্যাপক আব্দুল বাকী, দিনাজপুর থেকে প্রথম সম্মানীয় মন্ত্রীপদপ্রাপ্ত শ্রী প্রেমহরি বর্মণ, দিনাজপুরের প্রথম মুসলমান মহিলা গ্র্যাজুয়েট জয়নব রহিম, ডাক্তার সারদা কান্ত রায়, কবি নূর মোহাম্মদ, শিক্ষাবিদ গোলাম রব্বানী আহমেদ, চারণ কবি আমিরুদ্দিন সরকার, আইনজীবী রহিমউদ্দিন আহমদ, আন্তর্জাতিক পানি সম্পদ বিশেষজ্ঞ এ বি এম আব্বাস, সুসাহিত্যিক আমিনুল হক (খাঁন বাহাদুর), জেলার মুসলমান সমাজের প্রথম এম এ হাসান আলী, ফুটবলের যাদুকর সামাদ, আলহাজ্ব হেমায়ের আলী টি.কে, মহর্ষি ভুবন মোহন কর, দিনাজপুর বারের লব্ধ প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী তাজউদ্দিন আহমদ, তবলা সঙ্গীতের অসাধারণ গুণী ওস্তাদ কসির উদ্দিন আহমদ, রাজনীতিক নুরুল হুদা চৌধুরী, জমিদার মেহেরাব আলী চৌধুরী, অধ্যক্ষ তসিরউদ্দিন আহমদ, দিনাজপুর জেলা কৃষক সমিতির দীর্ঘকালীন সভাপতি ফজলে হক, যুক্তফ্রন্ট আমলের (১৯৫৪) এম পি দুর্গা মোহন রায়, বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা ও সুলেখক আফতাবউদ্দিন চৌধুরী, বিপ্লবী শ্রী মাধব চন্দ্র রায়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ, ডক্টর আফতাব আহম্মদ রহমানী, ভাষা সৈনিক এস এ বারী, প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের স্বাধীনতা সনদ পাঠকারী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, মইন উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, পণ্ডিত গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য, খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী সতীশ চন্দ্র সরকার, শহীদ সাংবাদিক গোলাম মোস্তফা, শহীদ মেজর মাহবুব (বীরউত্তম), কমরেড ফরহাদ, খান বাহাদুর একিনউদ্দিন আহমদ, কৃতি ফুটবলার ও দক্ষ সংগঠক শামসুজ্জোহা মানিক প্রমুখ।
দিনাজপুর জেলার মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক
- তৎকালীন আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যডভোকেট আজিজার রহমান ও সম্পাদক অধ্যাপক
- ইউসুফ আলী
- ডাঃ ওয়াকিলউদ্দিন আহমদ
- মোশাররফ হোসেন চৌধুরী
- এম আব্দুর রহীম, কমর উদ্দিন আহমদ
- এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম
- হবি চেয়ারম্যান
- গোপাল ভৌমিক
- ছগণ লাল লোহিয়া প্রমুখ ।
প্রথম শহীদ: তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের ভাইস প্রেসিডেন্ট শাহ মাহতাব বেগ ।
দিনাজপুর জেলার বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা
- বেশারউদ্দিন মাস্টার
- রেজাউল ইসলাম
- নজরুল ইসলাম
- ইদ্রিস আলী
- মঙ্গোলিয়া
- আবুল কাশেম অরু
- আবুল হায়ত
- আশরাফ সিদ্দিকনাদির চৌধুরি
- সফর আলী
- আনোয়ারুল কাদির জুয়েল
- শফিকুল হক ছুটু
- তোয়াফ আলী
- আমানুল্লা
- জর্জ মিয়া
- মমিন উদ্দিন
- মঞ্জু খান
- হবি চেয়ারম্যান প্রমুখ।
দিনাজপুর জেলা সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য
- জেলায় কঠিন শিলা প্রকল্প ১টি (মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্প)।
- জেলায় কয়লা খনি প্রকল্প ১টি (বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি প্রকল্প)।
- মধ্যপাড়া কঠিন শিলা খনি আবিষ্কৃত হয় ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে।
- পার্বতীপুর উপজেলায় বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি আবিষ্কৃত হয় ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ।
- মাদ্রাজী, বোম্বাই, বেদানা, চায়না, কাঠালী প্রভৃতি জেলায় প্রাপ্ত লিচুর জাত ।
দিনাজপুর জেলায় সংসদীয় আসন
দিনাজপুর জেলায় সংসদীয় আসন কতটি – ৬টি।
দিনাজপুর-১,কাহারোল ও বীরগঞ্জ উপজেলা ।
দিনাজপুর-২, বোচাগঞ্জ ও বিরল উপজেলা ।
দিনাজপুর-৩,দিনাজপুর সদর উপজেলা।
দিনাজপুর-৪,খানসামা ও চিরিরবন্দর।
দিনাজপুর-৫,ফুলবাড়ি ও পার্বতীপুর উপজেলা।
দিনাজপুর-৬,বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর ও ঘোড়াঘাট উপজেলা।
######